আমেরিকার প্রেসিডেন্ট Donald Trump নেতৃত্বাধীন administration ভারতের উপর ২৭ অগাস্ট, ২০২৫ থেকে মোট ৫০ শতাংশ tariff আরোপের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এই সিদ্ধান্তের পিছনে রয়েছে ভারতের রাশিয়া থেকে crude oil আমদানির বিষয়, যা আমেরিকার দাবি অনুযায়ী ইউক্রেনের বিরুদ্ধে রাশিয়ার যুদ্ধকে indirectly সমর্থন করছে। Department of Homeland Security এবং US Customs and Border Protection (CBP) এর মাধ্যমে জারি করা একটি notice-এ বলা হয়েছে, ৬ অগাস্ট ট্রাম্পের স্বাক্ষরিত Executive Order (EO 14329) অনুযায়ী, এই নতুন tariff কার্যকর হবে। এর আগে ভারতীয় পণ্যের উপর ২৫ শতাংশ tariff ছিল, এবং এখন অতিরিক্ত ২৫ শতাংশ যোগ করে মোট tariff হার ৫০ শতাংশে উন্নীত হয়েছে।
Tariff-এর পিছনে কারণ
ট্রাম্প administration-এর দাবি, ভারতের রাশিয়া থেকে তেল ক্রয় রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের যুদ্ধের funding করছে। তারা আরও অভিযোগ করেছে যে, ভারতের কিছু company এবং ব্যক্তি সস্তায় রাশিয়ান তেল কিনে international market-এ বিক্রি করে profit অর্জন করছে। এই tariff আরোপের মাধ্যমে আমেরিকা রাশিয়ার তেল বাণিজ্যে pressure সৃষ্টি করে ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে রাশিয়াকে বাধ্য করতে চায়। তবে ভারত এই অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করে বলেছে, তেল ক্রয়ের পিছনে কোনও political motive নেই; বরং ১৪০ কোটি জনগণের জন্য energy security নিশ্চিত করাই তাদের primary goal। ভারতের Ministry of External Affairs এই tariff-কে “unfair এবং unjustified” বলে সমালোচনা করেছে।
মোদির প্রতিক্রিয়া: ‘Swadeshi’র উপর জোর
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সোমবার একটি public address-এ বলেছেন, আমেরিকার এই tariff চাপ সত্ত্বেও ভারত তার economic interests নিয়ে কোনও আপস করবে না। তিনি বলেন, “আমাদের দেশের traders, কৃষক, এবং small businesses-এর স্বার্থ আমার কাছে সর্বোচ্চ। আমরা একসঙ্গে এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করব। আমি সবাইকে appeal করছি, Swadeshi পণ্যের উপর জোর দিন।” মোদি আরও পরামর্শ দিয়েছেন যে, ব্যবসায়ীরা তাদের দোকানের সামনে বড় signboard ঝুলিয়ে লিখতে পারেন, “এখানে শুধু Swadeshi পণ্য বিক্রি হয়।”
Economic এবং Geopolitical প্রভাব
এই tariff নিয়ে ভারতের business community এবং industry leaders উদ্বিগ্ন। বিশেষজ্ঞদের মতে, এটি ভারত-আমেরিকা trade relations-এর উপর negative impact ফেলবে এবং ভারতের economy-তেও ক্ষতি হতে পারে। এছাড়া, এই পদক্ষেপ ভারত-আমেরিকার strategic partnership-এর উপরও প্রভাব ফেলতে পারে, যা এতদিন চীনের মোকাবিলায় গুরুত্বপূর্ণ ছিল। ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী নিক্কি হ্যালি বলেছেন, “দুই দেশের mutual interests-এর কথা ভেবে এই ইস্যু dialogue-এর মাধ্যমে সমাধান করা উচিত।” তিনি ভারতের perspective বোঝার উপর জোর দিয়েছেন। এদিকে, Reserve Bank of India-এর প্রাক্তন গভর্নর উর্জিত পটেল সতর্ক করে বলেছেন, “এই tariff ভারতের economy-র জন্য একটি major setback হতে পারে।”
ভারতের পদক্ষেপ
ভারতের government এখনও এই tariff-এর বিরুদ্ধে কী countermeasures নেবে, তা স্পষ্ট নয়। তবে ভারতের commerce ministry এবং industry bodies এই ইস্যুতে আলোচনা শুরু করেছে। কেউ কেউ World Trade Organization (WTO)-তে এই tariff-এর বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়েরের সম্ভাবনার কথা বলছেন। এদিকে, মোদির ‘Swadeshi’ campaign ব্যবসায়ী এবং consumers-এর মধ্যে দেশীয় পণ্যের প্রতি আগ্রহ বাড়িয়ে তুলছে।
আমেরিকার এই tariff আরোপ ভারতের economy এবং international relations-এর জন্য একটি বড় challenge। তবে মোদির leadership-এ ভারত Swadeshi পণ্যের প্রচার এবং economic resilience-এর মাধ্যমে এই পরিস্থিতি মোকাবিলার প্রস্তুতি নিচ্ছে। এই ইস্যু কীভাবে evolve করে এবং দুই দেশের সম্পর্কের উপর এর long-term impact কী হবে, তা সময়ই বলবে।

